
Quantity |
|
৯৯০ বা তার বেশি টাকার বই অর্ডারে ডেলিভারি চার্জ ফ্রি। কুপন: FREEDELIVERY
প্রথম অর্ডারে অতিরিক্ত ১০০ টাকা ছাড়; ১০০০+ টাকার বই অর্ডারে। ৫০ টাকা ছাড়; ৫০০+ টাকার বই অর্ডারে। কুপন: FIRSTORDER
একাডেমিক বইয়ে ১০% পর্যন্ত ছাড়





ঈমান থাকলে (একদিন না একদিন) জান্নাত পাওয়া যাবে বর্ণনা সম্বলিত হাদীসের গ্রহণযোগ্যতা পর্যালোচনা আলোচ্য বিষয়ের সারসংক্ষেপ ‘ঈমান থাকলে (একদিন না একদিন) জান্নাত পাওয়া যাবে’ কথাটি বর্তমান বিশ্বের প্রায় সকল মুসলিম জানেন এবং বিশ্বাসও করেন। এ ধারণা-বিশ্বাসের প্রভাবে বর্তমান বিশ্বের অসংখ্য ঈমানের দাবিদার ব্যক্তিদের ইসলামের ব্যাপারে দ্বিমুখী আচরণ (Double standard) তথা করণীয় ও নিষিদ্ধ উভয় ধরনের কাজ একসাথে পালন করতে দেখা যায়। সমাজে যারা চোখ খুলে চলাফেরা করে তাদের কেউ এটি অস্বীকার করবে বলে আমার মনে হয় না। এ ধারণা ও বিশ্বাস বর্তমান মুসলিম সমাজের চরম অশান্তি এবং মুসলিম জাতির বর্তমান অধঃপতনের একটি মূল কারণ। কথাটি চালু হয়েছে কিছু হাদীস থেকে। যে হাদীসগুলোর বক্তব্য কুরআন, অন্য শক্তিশালী হাদীস ও Commos sense–এর সরাসরি বিপরীত। এ বিষয়ে প্রকৃত তথ্য কী তা জাতির সামনে তুলে ধরা বর্তমান প্রচেষ্টার উদ্দেশ্য। বর্তমান মুসলিম সমাজের চরম অশান্তি এবং মুসলিম জাতির বর্তমান চরম অধঃপতন থেকে উত্তরণের ব্যাপারে পুস্তিকাটি বিরাট ভূমিকা রাখবে ইনশাআল্লাহ। ঈমান থাকলে (একদিন না একদিন) জান্নাত পাওয়া যাবে’ কথাটি বর্তমান বিশ্বের প্রায় সকল মুসলিম জানেন এবং বিশ্বাসও করেন। এ ধারণা-বিশ্বাসের প্রভাবে বর্তমান বিশ্বের অসংখ্য ঈমানের দাবিদার ব্যক্তিদের ইসলামের ব্যাপারে দ্বিমুখী আচরণ (Double standard) তথা করণীয় ও নিষিদ্ধ উভয় ধরনের কাজ একসাথে পালন করতে দেখা যায়।
Title | : | ঈমান থাকলেই জান্নাত পাওয়া যাবে বর্ণনা সংবলিত হাদীসের গ্রহনযোগ্যতা (গবেষণা সিরিজ-১৫) |
Author | : | প্রফেসর ডা. মো. মতিয়ার রহমান |
Publisher | : | কুরআন রিসার্চ ফাউন্ডেশন |
ISBN | : | 9789843513885 |
Edition | : | 5th Edition, 2023 |
Number of Pages | : | 112 |
Country | : | Bangladesh |
Language | : | Bengali |
প্রফেসর ডা. মো. মতিয়ার রহমানের জন্ম বাংলাদেশের খুলনা জেলার ডুমুরিয়া থানার আরজি-ডুমুরিয়া গ্রামের এক ধার্মিক পরিবারে। নিজ গ্রামের মাদ্রাসায় তাঁর শিক্ষা জীবন আরম্ভ। ছয় বছর মাদ্রাসায় পড়ার পর তাঁকে ডুমুরিয়া হাইস্কুলে ষষ্ঠ শ্রেণিতে ভর্তি করা হয়। ১৯৬৮ ও ১৯৭০ সালে তিনি যথাক্রমে ডুমুরিয়া হাইস্কুল ও সরকারী বি.এল কলেজ, দৌলতপুর, খুলনা থেকে কৃতিত্বের সাথে এস.এস.সি এবং এইচ.এস.সি পাস করেন। এরপর ঢাকা মেডিকেল কলেজ থেকে ১৯৭৭ সালে MBBS পাস করেন। দ্বিতীয় ও ফাইনাল প্রফেশনাল MBBS পরীক্ষায় তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে যথাক্রমে ৬ষ্ঠ ও ১০ম স্থান অধিকার করেন।
MBBS পাস করে তিনি সরকারি চাকুরীতে যোগ দেন এবং ১৯৭৯ সালে ইরাক সরকারের চাকুরী নিয়ে সেদেশে চলে যান। ৪ বছর ইরাকের জেনারেল হাসপাতালে সার্জারি বিভাগে চাকুরী করার পর তিনি উচ্চ শিক্ষার জন্য ইংল্যান্ডে যান এবং ১৯৮৬ সালে গ্লাসগো রয়েল কলেজ অফ ফিজিশিয়ান্স এন্ড সার্জনস থেকে জেনারেল সার্জারিতে FRCS ডিগ্রি লাভ করেন। ১৯৮৭ সালে বাংলাদেশে ফিরে ঢাকা ন্যাশনাল মেডিকেল ইনস্টিটিউট হাসপাতালের সার্জারি বিভাগে কনসালট্যান্ট হিসেবে যোগদান করেন। সর্বশেষ তিনি ঢাকা ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের প্রফেসর এবং সার্জারি বিভাগের বিভাগীয় প্রধান হিসেবে অবসর গ্রহণ করেন। তিনি ল্যাপারোসকোপ (Laparoscope) যন্ত্র দিয়ে একক হাতে (Single handed) পিত্তথলির পাথর (Gall Bladder Stone) অপারেশনে বাংলাদেশের
সবচেয়ে বেশি অভিজ্ঞ সার্জন (Surgeon)।
প্রফেসর ডা. মো. মতিয়ার রহমান চিকিৎসক হিসেবে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালনের পাশাপাশি দীর্ঘ দুই দশক ধরে কুরআন গবেষক হিসেবে ব্যাপক ও মৌলিক কাজ করে আসছেন। তাঁর গবেষণার বিষয় হলো- ইসলামের সে সকল মূল বিষয়, যা সম্পর্কে কুরআন ও হাদীসের বক্তব্য এবং বর্তমান বিশ্বের মুসলিমদের জ্ঞান ও আমলের মধ্যে ব্যাপক পার্থক্য বিদ্যমান। ইতোমধ্যে তাঁর লেখা ৪২টি গবেষণাধর্মী পুস্তিকা প্রকাশিত হয়েছে। এসব পুস্তিকায় তিনি মুসলিম সমাজে প্রচলিত জ্ঞানগত ভুল ধারণার সংস্কার করে কুরআন, সুন্নাহ ও Common sense-এর আলোকে ইসলামের সঠিক তথ্য তুলে ধরেছেন। তাঁর সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য কাজ হলো 'আল কুরআন যুগের জ্ঞানের আলোকে অনুবাদ' এবং 'সনদ ও মতন সহীহ হাদীস সংকলন&
If you found any incorrect information please report us